Sunday 3 April 2016

চত্র মাসের দুপুর।  কিরণ তার নতুন স্মার্ট ফোন আজ্জ তার বাবার হতে পায়।  নতুন জীবন ' তার উচচ  মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হলে গত সপ্থাহে।
এক অনবদ্য উচ্চ চোখের দোলায় তার জিবীয়নের নতুন অধ্যায় শূরু।
প্রাপ্ত বয়স্কের বাসনা তার কৈশোর জীবনের শেষের বিকালে এক অভূত পূর্ব চাঞ্চল্য সৃষ্টি করছে।
ছাত্র জীবন রচনা  তা তার মাথার মধ্যে সুধু ৭ম ৮ম শ্রেনীর মুখস্ত তার মুখরতা নয় এখন সে রীতিমত সেই জীবন তা কে উপভোগে
আমন্ত্রণ করতে চাই।
সম্পূর্ণ হতে চাই সে ভাবিসতের পরিকল্পনায়।  তার এই স্মার্ট ফোন পাবার জন্য তার মায়ের বড় অবদান।  তার বাবার এইসব ব্যাপারে
খুব ভারী হাত।
প্রায় তার বাবা বলে এই নতুন জেনারেশন এর প্রধান অন্তরায় এই দ্রুত বেড়ে ওঠা চায়না কাফে সপ।  এখান হতে তারা তাদের জীবন
এর চারিত্র ও দায়িত্ব ভালবাবে জানতে পারে না।
তার বাবার ইছা কিরণ ল পাস করবে এবং বড় আইন জীবী  হবে।
তাদের বাড়ি ভৈরবী নদীর পাশে।  লোকের মুখে শোনা যায় এই নদীর পারে যে বহু পুরাতন দরগা টি আছে সেথা হতে এক টি পাথর
রাতে ও দিনের মাঝে স্থান পরিবর্তন করে।
আর এক টি গল্প শোনা যায় এই নদী হতে জগত্নাথের সপ্নে পাওয়া কাঠ ভেসে যাই।
যাই হোক এই কাঠ ও পাথর , হিউমান ভস টেকনোলজি এর দুনিয়আই  ভোলে যাওয়া এক বেসিক ম্যাটেরিয়ালস ছাড়া আর কিছু নয়।
এখন মানুষের বিশ্বাস অপ্রয়োজনীয় ঘৃনা ও ছোট্ট  চট্ট বিনিমযিতার তলানি তে ঠায়  পে এ ছে। ভালবাসার মালা খানি দুয়ারে দুয়ারে ফেরে
ভিখারীর মত।
ফুল গুলি শ্রধা পায় মিনিসিপালটির নালায় সাময়িক ঘর পূজার পর।  ভোগে পন্যের দুনিয়ায় ডুবে মানুষের নিজের সত্তা ভুলতে বসেছে।
ভোগ পন্যের দুনিয়ায় এই জুজু স্মার্ট ফোন কিরণের জীবনে দেকে আনে এক ভয়ঙ্কর অভিশাপ।

সে ফেইসবুক এ একটি বয়স্ক মহিলার সাথে ক্রমে মেলামেশা ও ঘনিষ্টতার জালে জরি পড়ে অল্প কিছু দিনের মধেই।
বাপ চাচার ডিএনএ প্রাপ্ত কিরণ শুরুর দিকে দিব্বি পারি দিছিল ওই ফাসেবুকের মায়ার জালে।  তার চেতনার আড়ালে শরিফ ভালবাসা
কাজ করছিল এক ঘর মাখা অবচ্তনার ন্যায়।
সে শরিফ ওই মহিলা কে ভালবাসত।
রুব্বান কন্না এখন তার জীবনে অন্ধকারত জগতের এক বিভীষিকা বহন করে চলে।  তার আচরণ বাড়িতে স্পষ্ট হয় ক্রমে। বাপ্পরয়্তার
বসে সে এখন নেশা ধরেছে।  তার পকেট হতে তার মা মাত্চ উদ্দার করে।
তার শরিফ ভালবাসা দীভের্ট হয় ও মহিলা ও উটকো কিছু সজানো যুবকের ও মারন্বমা তেচ্নলোজ্ঞ্র কবলে।

stone.com
wood.com
continue...

Untitled



No comments:

Post a Comment